Dhaka coronavirus update # ঢাকার করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি

ঢাকার কোভিড-১৯ পরিস্থিতি

গত ২৬/০৩/২০২০ইং হতে সকল মার্কেট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দোকান বন্ধ আছে। যার কারণে বেকার হয়েছেন অনেক মানুষ। যাদের মধ্যে হোটেলবয়, বাবুর্চি, স্টাফ, সেলসম্যান ( বিশেষ করে মার্কেট গুলোতে কর্মরত হাজার হাজার কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিক ) যাদের প্রত্যেকেই বেকার হয়ে পরেছেন। কাল থেকে মাহেরমজান শুরু, নিন্ম, নিন্মমধ্যবিক্ত ও মধ্যবিক্ত এই মানুষ গুলোর কক্ট পরিমাপ করার মত না। মার্কেটের দোকান ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বন্ধ থাকায় তারা নিজেদের পরিবার নিয়ে চলতেই কষ্ট হচ্ছে। তার মধ্যে কর্মচারী ও শ্রমিকের বেতন চালিয়ে যাওয়া অনেকটাই অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমনকি অনেক ব্যবসায়ী দেওলিয়া হওয়ার পথে। করোনা ঝুঁকি এড়াতে মার্কেটের দোকান ও খাবার হোটেল গুলো বন্ধ থাকায় কর্মরত মানুষগুলো তাদের পরিবার নিয়ে দু'বেলা দুমুঠো খাবার খেতে পারছে না। লজ্জায় পারছে না কার কাছে হাত পাততে, পারছেনা খিদার জালা মিটাতে। এই এক মাসে জমানো টাকা ভেঙে সব শেষ করেছে, এমন অবস্থায় ছুটির সময় আর বাড়াল সরকার ৫/০৫/২০২০ইং পর্যন্ত।করোনা পরিস্থিতি দিন দিন আর প্রকট আকারে বেড়ে চলছে। বাংলাদেশে গত ২৪ ঘন্টায় ৫০৩ জন নতুন আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে এবং মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৪৬৮৯ জন, মৃত্যু বরণ করেছে জন এবং এ পর্যন্ত মোট মৃত্যু সংখ্যা ১৩১, এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১১২ জন। এই মোট আক্রান্তের প্রায় ৭৬% শতাংশ রোগীই ঢাকা বিভাগে এবং যার প্রায় ৫১% শতাংশই ঢাকা শহরে। এমন অবস্থায় বেতন ভোক্ত এই কর্মচারী দের বেঁচে-থাকার জন্য নতুন করে কোন কর্মসংস্থানে ও যেমন ব্যবস্থা নেই, নেই আগের অবস্থানেও ফেরবার। এই দূর অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে না জানি কত দিন লাগে। এমন অবস্থায় সরকার তথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ও সমাজের বৃক্তবানদের কাছে আকুল আবেদন তাদের জীবন ব্যবস্থা ঠিক রাখতে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেন।                 

Comments

  1. আজ রমযানের প্রথম দিন, গত বছর খেটে খাওয়া এই মানুষগুলোর খুব ব্যস্ততম দিন ছিল।

    ReplyDelete
  2. সরকারের উচিত এদের ঘরে ত্রাণ পৈাছায় দেওয়া।আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর উচিত ত্রাণ তৎপরতায় সহযোগিতা করা।

    ReplyDelete

Post a Comment

Popular posts from this blog

Affiliate Marketing & Links